প্রাক্টিস ও প্রাক্টিক্যাল বই

সূচিপত্রঃ ১.কীভাবে রান্ন করবেন, ২.রান্নর পরিমাপ, ৩.বই দেখে/টিভি দেখে রান্না, ৪.রান্নার আয়োজন. ৫.রান্নার পদ্ধতি, ৬.মসলার পরিচিতি ও ব্যবহার ৭.তেল,ঘি ও চর্বির ব্যবহার ৮.আপ্যায়ন ব্যবস্থা, ৯.আপায়নে রান্নার ব্যবস্থা, ১০.আয় অনুসারে খাওয়ার ব্যবস্থ, ১১.বয়স অনুযায়ী খাবারের প্রয়োজনীয়তা, ১২.বাচ্চদের টিফিন, ১৩.ইফতারির পদ, ১৪.ঈদের স্পেশাল রান্না, ১৫.নাস্তায় পরিবেশিত খাদ্য ১৬.বিকেলের নাস্তা, ১৭.সকালের নাস্তা, ১৮.শরবত, ১৯.শাক-সবজি ভর্তা, ২০.সালাদ ও সস, ২১.ডাল, ২২.ঘন্ট, ২৩.দম ২৪.ডালনা, ২৫.কালিয়া, ২৬.কাবাব, ২৭.খিচুড়ি, ২৮.পোলাও ও বিরিয়ানি, ২৯.পিঠা-পায়েস, ৩০.ক্ষীর ও ফিরনি, ৩১.হালুয়া, ৩২.সেমাই ও জর্দা, ৩৩.মিষ্টি, ৩৪.আইসক্রিম, ৩৫.আচার ও চাটনি, ৩৬.মোরব্বা,জ্যাম,জেলি ও স্কোয়াস ৩৭.চায়ের কয়েক পদ, ৩৮.স্যুপ, ৩৯.চইনিজ খাবার, ৪০.বার্মিজ খাবার ৪১.অন্যান্য দেশীয় খাবার ।

লেখকের কথাঃ গৃহপালিত পশুর মধ্যে গরু,ছাগল, ভেড়া, এবং মহিষের নাম তালিকাভূক্ত রয়েছে মানুষের সমাজ সৃষ্টির গোড়া থেকে। আমাদের সমাজে, সংসারে প্রায় সকল ক্ষেত্রে সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে তগৃহপালিত পশুর গরুত্ব অপরিষীম। কারণ, অল্প পরিশ্রমে প্রভূত ইপকার আমরা একমাত্র গৃহপালিত পশুর কাছ থেকেই পেতে পারি। যেহেতু গৃহপালিত পশুদের মধ্যে বেশিরভাগই হিংস্র্ নয়-সুতরাং আমাদের বসতবাড়ির আশেপাশে বা কোন কোন ক্ষেত্রে বসতবাড়ির ভেতরেও আমরা এদেরকে লালন পালন করতে পারি। অনেক বাড়িতে দেখা যায় নিজের শোবার ঘরের মধ্যেও ছাগল পালন করে থাকেন।

লেখকের কথাঃ যৌবনে সব মেয়েই সু্ন্দর। এই কারণে সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে কালো বা ফর্সা কোনোটাই আন্তরায় হতে পারে না। সবচেয়ে বড় কথা, কালো হলেই যে সে অসুন্দর হবে আর ফর্সা হলেই সুন্দর হবে তার কোনো বাধ্যবাধকতা বা গ্যারান্টি নেই। কারণ, বিভিন্ন সুন্দরী প্রতিযোগিতায় দেখা যায় নিগ্রো বংশোদ্ভুত কালো মেয়েরাও কোনো অংশে পিছিয়ে নেই।

অনেকে আছেন নিজেকে একটু সুন্দর করে সাজাতে পারলেই ভাবেন তিনি সুন্দর হয়ে গেছেন। আসলে সাজগোজ সৌন্দর্য পরিস্ফুটনের একটা অন্যতম হাতিয়ার বা মাধ্যম। তবে ন্যাচারাল বিউটি বা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কোনো তুলনা নেই। আপনার হাঁটা,বসা, দাঁড়ানো, কথা বলা, হাসা এ সবই হলো মৌন্দর্য পরিস্ফুটনের এক একটি মাধ্যম । সুতরাং এগুলোর সং মিশ্রণে সঠিক সৌন্দর্য প্রকাশ করতে হবে।

লেখকের কথাঃ একমাত্র মাইক্রোসফট এক্সেল থেকেই পরিসংখ্যান ভিত্তিক কথ্যাবলীর ইনপুট এবং আউটপুট পাওয়া ছাড়াও এই সফটওয়ক্যারের সাহায্যে পূর্ণাঙ্গ আর্থিক ব্যবস্থাপনার নিখুঁত ও পরিপূর্ণ ফলাফল পাওয়া সম্ভব। এই কারণে সারা বিশ্বজুড়ে আর্থিক বিষয় সম্পর্কিত বিভিন্ন ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য মাইক্রোসফট এক্সেলের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। অনলাইন যেসব ডাটা এন্ট্রি সংক্রান্ত কাজ করে তৃতীয় বিশ্বের কর্মীবৃন্দ প্রভূত উপার্জন করছেন-তার মাইক্রোসফট এক্সেলের এন্ট্রি এখনও পর্যন্ত শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে।

লেখকের কথাঃ যারা কম্পিউটার চালাতে পারেন বা যারা ইতি মধ্যে কম্পিউটার নামক যন্ত্রটিতে যতেষ্ঠ অভিজ্ঞ হয়েছেন- তাদেরকেই বলতে পারবেন না যে, মাঝে মাঝে তাদের কোন না কোন সমস্যায় পড়তে হয়নি। বিশেষ করে হার্ডওয়্যার সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যার সুখোমুখি হতে হয়েছে সকলকে। এসব সমস্যার সমাধান শুধু তারাই করতে পারেন– যারা কম্পিউটারের এসব হার্ডওয়্যার সম্পর্কে বেসিক এবং প্র্যাক্টিক্যাল বিষয়গুলো সর্ম্পেকে পরিপূর্ণ অবগত আছেন। চলতি কথয় যাদের বলা হয় কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। কম্পিইটারের এমন অসংখ্য হার্ডওয়্যার সমস্যা রয়েছে যার জন্য আপনাকে হার্ডওয়্যার ইজ্ঞিনিয়ার হতে হবে না। শুধু এই বিষয়ে সাধারণ জ্ঞান থাকলে চলবে। আর সেই জ্ঞানটুকু যোগাবে আমার এই বই।………………..